কাগজ নিয়ে ছবির খেলা (দ্বিতীয় পর্ব)
কাগজ নিয়ে ছবির খেলা রঙিন কাগজ ছিঁড়ে/কেটে ছবি তৈরি শেখার বই
'কাগজ নিয়ে ছবির খেলা-১' বইটি ছোটদের মধ্যে ছবি আঁকা বিষয়ে আগ্রহ জাগাতে পেরেছে। সেই বইয়ে লাল, হলুদ, নীল এই তিনটি মূল রঙ ও তিনকোণ, চারকোণ ও গোল এই তিনটি মূল আকার নিয়ে এবং তিন রঙের কাগজ ছিঁড়ে/কেটে ছবি তৈরি শেখানো হয়েছিল। সেই সঙ্গে নানা রঙের কাগজ এবং সরল ও বক্ররেখা ব্যবহারের ধারণা দেয়া হয়েছিল। এইসব নিয়ে খেলতে খেলতে আনন্দধারায় শিশুদের মনের সুপ্ত সৌন্দর্য-বোধ, সুকুমার বৃত্তি ও সৃজনশীল চেতনা নন্দন ধারায় ফুলের মতো পাপড়ি মেলে বিকশিত হবে সেটাই প্রত্যাশা। সেই ধারাবাহিকতায় দ্বিতীয় এই বইয়ে ছোটদের জন্য সংযোজিত হয়েছে আরো অনেক নতুন নতুন রূপ, আকার, আকৃতি নিয়ে শেখার বিষয়সমূহ। নানা রঙের কাগজের সন্নিবেশে মনের রঙে তৈরি হয়েছে প্রজাপতি, সূর্য থেকে সূর্যমুখী, পাখির আনন্দময় নানা ভঙ্গিমা; নকশীল কাপ, পিরিচ, জগ, গ্লাস, ফুলদানি ইত্যাদি। এসবের ড্রইং, নানা রঙের কাগজ কেটে/ছিড়ে/সাজিয়ে তা তৈরি করতে গিয়ে কিশোর চিত্তে জেগে উঠবে সৃজন তরঙ্গ, যা তার সজীব মনে প্রকৃতির রূপ দেখার ও আঁকার আগ্রহ বাড়িয়ে তুলবে। তাই বইয়ের শেষাংশে ছক্কা থেকে দিগন্ত আঁকার কৌশল দেখানো হয়েছে। এসব অনুশীলনের মাধ্যমে দূরের জিনিস ছোট এবং কাছের জিনিস বড় করে দেখানো যায়। দূরত্বের এই ধারণা ছবি আঁকার জন্য বিশেষ প্রয়োজন। এমনিভাবে কিশোর-কিশোরীরা খেলার ছলে আনন্দের সাথে ছবি আঁকার পাঠ নেবে, তাদের মন যেমন হয়ে উঠবে রঙিন, তেমনি শিল্পবোধ পাখা মেলবে অন্তরে-এটাই আমাদের কাম্য। আর সেক্ষেত্রে এই বই যদি সামান্য সহায়ক হয় তাহলেই অর্জিত হবে সার্থকতা। (জন্ম: ১.১.১৯৪৩) ঢাকা আর্টস ইন্সটিটিউটের ১৯৬৪ সালের স্নাতক। বাংলাদেশ টেলিভিশনের শুরু থেকেই তিনি শিল্প-নির্দেশনা বিভাগটি পরিচালনা করে আসছেন। ২০০১ সালে প্রধান পরিচালক (ডিজাইন) পদ থেকে অবসর গ্রহণ করেছেন। বিদেশ ভ্রমণের বহু অভিজ্ঞতাও রয়েছে তাঁর। সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডের সঙ্গে তাঁর দীর্ঘদিনের সম্পৃক্তি, বর্তমানে শিশু- কিশোরদের চারুকলা শিক্ষণে নিয়োজিত রয়েছেন।কাগজ নিয়ে ছবির খেলা (দ্বিতীয় পর্ব)
কাগজ নিয়ে ছবির খেলা রঙিন কাগজ ছিঁড়ে/কেটে ছবি তৈরি শেখার বই
'কাগজ নিয়ে ছবির খেলা-১' বইটি ছোটদের মধ্যে ছবি আঁকা বিষয়ে আগ্রহ জাগাতে পেরেছে। সেই বইয়ে লাল, হলুদ, নীল এই তিনটি মূল রঙ ও তিনকোণ, চারকোণ ও গোল এই তিনটি মূল আকার নিয়ে এবং তিন রঙের কাগজ ছিঁড়ে/কেটে ছবি তৈরি শেখানো হয়েছিল। সেই সঙ্গে নানা রঙের কাগজ এবং সরল ও বক্ররেখা ব্যবহারের ধারণা দেয়া হয়েছিল। এইসব নিয়ে খেলতে খেলতে আনন্দধারায় শিশুদের মনের সুপ্ত সৌন্দর্য-বোধ, সুকুমার বৃত্তি ও সৃজনশীল চেতনা নন্দন ধারায় ফুলের মতো পাপড়ি মেলে বিকশিত হবে সেটাই প্রত্যাশা। সেই ধারাবাহিকতায় দ্বিতীয় এই বইয়ে ছোটদের জন্য সংযোজিত হয়েছে আরো অনেক নতুন নতুন রূপ, আকার, আকৃতি নিয়ে শেখার বিষয়সমূহ। নানা রঙের কাগজের সন্নিবেশে মনের রঙে তৈরি হয়েছে প্রজাপতি, সূর্য থেকে সূর্যমুখী, পাখির আনন্দময় নানা ভঙ্গিমা; নকশীল কাপ, পিরিচ, জগ, গ্লাস, ফুলদানি ইত্যাদি। এসবের ড্রইং, নানা রঙের কাগজ কেটে/ছিড়ে/সাজিয়ে তা তৈরি করতে গিয়ে কিশোর চিত্তে জেগে উঠবে সৃজন তরঙ্গ, যা তার সজীব মনে প্রকৃতির রূপ দেখার ও আঁকার আগ্রহ বাড়িয়ে তুলবে। তাই বইয়ের শেষাংশে ছক্কা থেকে দিগন্ত আঁকার কৌশল দেখানো হয়েছে। এসব অনুশীলনের মাধ্যমে দূরের জিনিস ছোট এবং কাছের জিনিস বড় করে দেখানো যায়। দূরত্বের এই ধারণা ছবি আঁকার জন্য বিশেষ প্রয়োজন। এমনিভাবে কিশোর-কিশোরীরা খেলার ছলে আনন্দের সাথে ছবি আঁকার পাঠ নেবে, তাদের মন যেমন হয়ে উঠবে রঙিন, তেমনি শিল্পবোধ পাখা মেলবে অন্তরে-এটাই আমাদের কাম্য। আর সেক্ষেত্রে এই বই যদি সামান্য সহায়ক হয় তাহলেই অর্জিত হবে সার্থকতা। (জন্ম: ১.১.১৯৪৩) ঢাকা আর্টস ইন্সটিটিউটের ১৯৬৪ সালের স্নাতক। বাংলাদেশ টেলিভিশনের শুরু থেকেই তিনি শিল্প-নির্দেশনা বিভাগটি পরিচালনা করে আসছেন। ২০০১ সালে প্রধান পরিচালক (ডিজাইন) পদ থেকে অবসর গ্রহণ করেছেন। বিদেশ ভ্রমণের বহু অভিজ্ঞতাও রয়েছে তাঁর। সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডের সঙ্গে তাঁর দীর্ঘদিনের সম্পৃক্তি, বর্তমানে শিশু- কিশোরদের চারুকলা শিক্ষণে নিয়োজিত রয়েছেন।কাগজ নিয়ে ছবির খেলা
কাগজ নিয়ে ছবির খেলা
আসি সে কোন্ পাখি বলতে পার নাকি? What Kind of Bird am I?
আসি সে কোন্ পাখি বলতে পার নাকি? What Kind of Bird am I?
আমি সে কোন্ প্রাণী, বলতে পারে নাকি? What Kind of Animal am I?
আমি সে কোন্ প্রাণী, বলতে পারে নাকি? What Kind of Animal am I?
এক গ্লাস পানি
এক গ্লাস পানি
কত কাল ধরে
কত কাল ধরে
আমি পড়ি
আমি পড়ি
তোমার আমার মাতৃভাষা
তোমার আমার মাতৃভাষা
জীবজন্তুর মজার কথা
জীবজন্তুর মজার কথা
বাংলার বনফুল (দ্বিতীয় স্তবক)
বাংলার বনফুল (দ্বিতীয় স্তবক)
বাংলার বনফুল (প্রথম স্তবক)
বাংলার বনফুল (প্রথম স্তবক)
বাংলাদেশের বৃক্ষ
বাংলাদেশের বৃক্ষ
বাংলাদেশের পাখি
বাংলাদেশের পাখি
নদী
নদী
বনবনানী
এই বিশাল পৃথিবী আমাদের আবাসভূমি। কিন্তু এর কতটুকু আমরা জানি, কতটুকু সময়ই বা দেই একে জানতে? দুনিয়া যেমন বিশাল তেমনি বিস্ময়কর বৈচিত্র্যে ভরপুর। প্রকৃতির ভাণ্ডারে আমাদের জন্যে সঞ্চিত আছে বিভিন্ন সুন্দর ও মহৎ অভিজ্ঞতা। দরকার কেবল বিশ্বপ্রকৃতির পাঠশালার ছাত্র হয়ে বেরিয়ে পড়া।
দুর্ধর্ষ সব মেরু অভিযাত্রীদের নাম আমরা শুনি, কিন্তু মেরুর অপার বিস্ময় জেনে শিহরিত হয়েছি কি? সাভান্নার নাম যদিও জানি ততটা জানি না আর সব তৃণভূমি স্তেপ বা তুন্দ্রার কথা। সমুদ্রপথে বিভিন্ন অভিযাত্রী ও বাণিজ্য পোতের যাতায়াত জানা থাকলেও সমুদ্রতলের অপার রহস্যের কতটুকুই-বা জানি। নিজেদের নদীগুলো কিছুটা হয়তো চিনি, তবে অচেনা রয়ে যায় বিশ্বের আরো কত নদী ও নদীতীরের মানুষের জীবন। একই কথা বলা যায় বনবনানী সম্পর্কেও, বন ও সবুজায়ন আমাদের জীবনের জন্য অপরিহার্য,তার কি দশা করেছি আমরা সে খেয়াল কি রাখি? ‘প্রকৃতির পাঠ গ্রন্থমালা’য় মিলবে মেরু, মরু, তৃণভূমি, নদী, সমুদ্র্র ও বনবনানীর এমনি নানা পরিচয়।
বনবনানী
এই বিশাল পৃথিবী আমাদের আবাসভূমি। কিন্তু এর কতটুকু আমরা জানি, কতটুকু সময়ই বা দেই একে জানতে? দুনিয়া যেমন বিশাল তেমনি বিস্ময়কর বৈচিত্র্যে ভরপুর। প্রকৃতির ভাণ্ডারে আমাদের জন্যে সঞ্চিত আছে বিভিন্ন সুন্দর ও মহৎ অভিজ্ঞতা। দরকার কেবল বিশ্বপ্রকৃতির পাঠশালার ছাত্র হয়ে বেরিয়ে পড়া।
দুর্ধর্ষ সব মেরু অভিযাত্রীদের নাম আমরা শুনি, কিন্তু মেরুর অপার বিস্ময় জেনে শিহরিত হয়েছি কি? সাভান্নার নাম যদিও জানি ততটা জানি না আর সব তৃণভূমি স্তেপ বা তুন্দ্রার কথা। সমুদ্রপথে বিভিন্ন অভিযাত্রী ও বাণিজ্য পোতের যাতায়াত জানা থাকলেও সমুদ্রতলের অপার রহস্যের কতটুকুই-বা জানি। নিজেদের নদীগুলো কিছুটা হয়তো চিনি, তবে অচেনা রয়ে যায় বিশ্বের আরো কত নদী ও নদীতীরের মানুষের জীবন। একই কথা বলা যায় বনবনানী সম্পর্কেও, বন ও সবুজায়ন আমাদের জীবনের জন্য অপরিহার্য,তার কি দশা করেছি আমরা সে খেয়াল কি রাখি? ‘প্রকৃতির পাঠ গ্রন্থমালা’য় মিলবে মেরু, মরু, তৃণভূমি, নদী, সমুদ্র্র ও বনবনানীর এমনি নানা পরিচয়।
তৃণভূমি (প্রকৃতির পাঠ গ্রন্থমালা)
এই বিশাল পৃথিবী আমাদের আবাসভূমি। কিন্তু এর কতটুকু আমরা জানি, কতটুকু সময়ই বা দেই একে জানতে? দুনিয়া যেমন বিশাল তেমনি বিস্ময়কর বৈচিত্র্যে ভরপুর। প্রকৃতির ভাণ্ডারে আমাদের জন্যে সঞ্চিত আছে বিভিন্ন সুন্দর ও মহৎ অভিজ্ঞতা। দরকার কেবল বিশ্বপ্রকৃতির পাঠশালার ছাত্র হয়ে বেরিয়ে পড়া।
দুর্ধর্ষ সব মেরু অভিযাত্রীদের নাম আমরা শুনি, কিন্তু মেরুর অপার বিস্ময় জেনে শিহরিত হয়েছি কি? সাভান্নার নাম যদিও জানি ততটা জানি না আর সব তৃণভূমি স্তেপ বা তুন্দ্রার কথা। সমুদ্রপথে বিভিন্ন অভিযাত্রী ও বাণিজ্য পোতের যাতায়াত জানা থাকলেও সমুদ্রতলের অপার রহস্যের কতটুকুই-বা জানি। নিজেদের নদীগুলো কিছুটা হয়তো চিনি, তবে অচেনা রয়ে যায় বিশ্বের আরো কত নদী ও নদীতীরের মানুষের জীবন। একই কথা বলা যায় বনবনানী সম্পর্কেও, বন ও সবুজায়ন আমাদের জীবনের জন্য অপরিহার্য,তার কি দশা করেছি আমরা সে খেয়াল কি রাখি? ‘প্রকৃতির পাঠ গ্রন্থমালা’য় মিলবে মেরু, মরু, তৃণভূমি, নদী, সমুদ্র্র ও বনবনানীর এমনি নানা পরিচয়।
তৃণভূমি (প্রকৃতির পাঠ গ্রন্থমালা)
এই বিশাল পৃথিবী আমাদের আবাসভূমি। কিন্তু এর কতটুকু আমরা জানি, কতটুকু সময়ই বা দেই একে জানতে? দুনিয়া যেমন বিশাল তেমনি বিস্ময়কর বৈচিত্র্যে ভরপুর। প্রকৃতির ভাণ্ডারে আমাদের জন্যে সঞ্চিত আছে বিভিন্ন সুন্দর ও মহৎ অভিজ্ঞতা। দরকার কেবল বিশ্বপ্রকৃতির পাঠশালার ছাত্র হয়ে বেরিয়ে পড়া।
দুর্ধর্ষ সব মেরু অভিযাত্রীদের নাম আমরা শুনি, কিন্তু মেরুর অপার বিস্ময় জেনে শিহরিত হয়েছি কি? সাভান্নার নাম যদিও জানি ততটা জানি না আর সব তৃণভূমি স্তেপ বা তুন্দ্রার কথা। সমুদ্রপথে বিভিন্ন অভিযাত্রী ও বাণিজ্য পোতের যাতায়াত জানা থাকলেও সমুদ্রতলের অপার রহস্যের কতটুকুই-বা জানি। নিজেদের নদীগুলো কিছুটা হয়তো চিনি, তবে অচেনা রয়ে যায় বিশ্বের আরো কত নদী ও নদীতীরের মানুষের জীবন। একই কথা বলা যায় বনবনানী সম্পর্কেও, বন ও সবুজায়ন আমাদের জীবনের জন্য অপরিহার্য,তার কি দশা করেছি আমরা সে খেয়াল কি রাখি? ‘প্রকৃতির পাঠ গ্রন্থমালা’য় মিলবে মেরু, মরু, তৃণভূমি, নদী, সমুদ্র্র ও বনবনানীর এমনি নানা পরিচয়।
মেরু (প্রকৃতির পাঠ গ্রন্থমালা)
এই বিশাল পৃথিবী আমাদের আবাসভূমি। কিন্তু এর কতটুকু আমরা জানি, কতটুকু সময়ই বা দেই একে জানতে? দুনিয়া যেমন বিশাল তেমনি বিস্ময়কর বৈচিত্র্যে ভরপুর। প্রকৃতির ভাণ্ডারে আমাদের জন্যে সঞ্চিত আছে বিভিন্ন সুন্দর ও মহৎ অভিজ্ঞতা। দরকার কেবল বিশ্বপ্রকৃতির পাঠশালার ছাত্র হয়ে বেরিয়ে পড়া।
দুর্ধর্ষ সব মেরু অভিযাত্রীদের নাম আমরা শুনি, কিন্তু মেরুর অপার বিস্ময় জেনে শিহরিত হয়েছি কি? সাভান্নার নাম যদিও জানি ততটা জানি না আর সব তৃণভূমি স্তেপ বা তুন্দ্রার কথা। সমুদ্রপথে বিভিন্ন অভিযাত্রী ও বাণিজ্য পোতের যাতায়াত জানা থাকলেও সমুদ্রতলের অপার রহস্যের কতটুকুই-বা জানি। নিজেদের নদীগুলো কিছুটা হয়তো চিনি, তবে অচেনা রয়ে যায় বিশ্বের আরো কত নদী ও নদীতীরের মানুষের জীবন। একই কথা বলা যায় বনবনানী সম্পর্কেও, বন ও সবুজায়ন আমাদের জীবনের জন্য অপরিহার্য,তার কি দশা করেছি আমরা সে খেয়াল কি রাখি? ‘প্রকৃতির পাঠ গ্রন্থমালা’য় মিলবে মেরু, মরু, তৃণভূমি, নদী, সমুদ্র্র ও বনবনানীর এমনি নানা পরিচয়।
মেরু (প্রকৃতির পাঠ গ্রন্থমালা)
এই বিশাল পৃথিবী আমাদের আবাসভূমি। কিন্তু এর কতটুকু আমরা জানি, কতটুকু সময়ই বা দেই একে জানতে? দুনিয়া যেমন বিশাল তেমনি বিস্ময়কর বৈচিত্র্যে ভরপুর। প্রকৃতির ভাণ্ডারে আমাদের জন্যে সঞ্চিত আছে বিভিন্ন সুন্দর ও মহৎ অভিজ্ঞতা। দরকার কেবল বিশ্বপ্রকৃতির পাঠশালার ছাত্র হয়ে বেরিয়ে পড়া।
দুর্ধর্ষ সব মেরু অভিযাত্রীদের নাম আমরা শুনি, কিন্তু মেরুর অপার বিস্ময় জেনে শিহরিত হয়েছি কি? সাভান্নার নাম যদিও জানি ততটা জানি না আর সব তৃণভূমি স্তেপ বা তুন্দ্রার কথা। সমুদ্রপথে বিভিন্ন অভিযাত্রী ও বাণিজ্য পোতের যাতায়াত জানা থাকলেও সমুদ্রতলের অপার রহস্যের কতটুকুই-বা জানি। নিজেদের নদীগুলো কিছুটা হয়তো চিনি, তবে অচেনা রয়ে যায় বিশ্বের আরো কত নদী ও নদীতীরের মানুষের জীবন। একই কথা বলা যায় বনবনানী সম্পর্কেও, বন ও সবুজায়ন আমাদের জীবনের জন্য অপরিহার্য,তার কি দশা করেছি আমরা সে খেয়াল কি রাখি? ‘প্রকৃতির পাঠ গ্রন্থমালা’য় মিলবে মেরু, মরু, তৃণভূমি, নদী, সমুদ্র্র ও বনবনানীর এমনি নানা পরিচয়।
সমুদ্র (প্রকৃতির পাঠ গ্রন্থমালা)
এই বিশাল পৃথিবী আমাদের আবাসভূমি। কিন্তু এর কতটুকু আমরা জানি, কতটুকু সময়ই বা দেই একে জানতে? দুনিয়া যেমন বিশাল তেমনি বিস্ময়কর বৈচিত্র্যে ভরপুর। প্রকৃতির ভাণ্ডারে আমাদের জন্যে সঞ্চিত আছে বিভিন্ন সুন্দর ও মহৎ অভিজ্ঞতা। দরকার কেবল বিশ্বপ্রকৃতির পাঠশালার ছাত্র হয়ে বেরিয়ে পড়া।
দুর্ধর্ষ সব মেরু অভিযাত্রীদের নাম আমরা শুনি, কিন্তু মেরুর অপার বিস্ময় জেনে শিহরিত হয়েছি কি? সাভান্নার নাম যদিও জানি ততটা জানি না আর সব তৃণভূমি স্তেপ বা তুন্দ্রার কথা। সমুদ্রপথে বিভিন্ন অভিযাত্রী ও বাণিজ্য পোতের যাতায়াত জানা থাকলেও সমুদ্রতলের অপার রহস্যের কতটুকুই-বা জানি। নিজেদের নদীগুলো কিছুটা হয়তো চিনি, তবে অচেনা রয়ে যায় বিশ্বের আরো কত নদী ও নদীতীরের মানুষের জীবন। একই কথা বলা যায় বনবনানী সম্পর্কেও, বন ও সবুজায়ন আমাদের জীবনের জন্য অপরিহার্য,তার কি দশা করেছি আমরা সে খেয়াল কি রাখি? ‘প্রকৃতির পাঠ গ্রন্থমালা’য় মিলবে মেরু, মরু, তৃণভূমি, নদী, সমুদ্র্র ও বনবনানীর এমনি নানা পরিচয়।
সমুদ্র (প্রকৃতির পাঠ গ্রন্থমালা)
এই বিশাল পৃথিবী আমাদের আবাসভূমি। কিন্তু এর কতটুকু আমরা জানি, কতটুকু সময়ই বা দেই একে জানতে? দুনিয়া যেমন বিশাল তেমনি বিস্ময়কর বৈচিত্র্যে ভরপুর। প্রকৃতির ভাণ্ডারে আমাদের জন্যে সঞ্চিত আছে বিভিন্ন সুন্দর ও মহৎ অভিজ্ঞতা। দরকার কেবল বিশ্বপ্রকৃতির পাঠশালার ছাত্র হয়ে বেরিয়ে পড়া।
দুর্ধর্ষ সব মেরু অভিযাত্রীদের নাম আমরা শুনি, কিন্তু মেরুর অপার বিস্ময় জেনে শিহরিত হয়েছি কি? সাভান্নার নাম যদিও জানি ততটা জানি না আর সব তৃণভূমি স্তেপ বা তুন্দ্রার কথা। সমুদ্রপথে বিভিন্ন অভিযাত্রী ও বাণিজ্য পোতের যাতায়াত জানা থাকলেও সমুদ্রতলের অপার রহস্যের কতটুকুই-বা জানি। নিজেদের নদীগুলো কিছুটা হয়তো চিনি, তবে অচেনা রয়ে যায় বিশ্বের আরো কত নদী ও নদীতীরের মানুষের জীবন। একই কথা বলা যায় বনবনানী সম্পর্কেও, বন ও সবুজায়ন আমাদের জীবনের জন্য অপরিহার্য,তার কি দশা করেছি আমরা সে খেয়াল কি রাখি? ‘প্রকৃতির পাঠ গ্রন্থমালা’য় মিলবে মেরু, মরু, তৃণভূমি, নদী, সমুদ্র্র ও বনবনানীর এমনি নানা পরিচয়।